একটিমাত্র পাতা ব্যবহার করে আপনার ঠোঁট গলাপি করে তুলুন।

Image
দেখতে দেখতে শীতকাল চলে এলো।যদিও শীতকালটাই সবারই প্রিয় কাল।কিন্তু শীতকালে প্রায় সবারই একটা সমস্যা হয়ে থাকে সেটা হল ঠোঁটের সমস্যা। যেমন ঠোঁট ফাটা বা ঠোঁট কালো হয়ে যাওয়া, যদি আপনি ধূমপান করেন তাহলে আপনি এই সমস্যায় অবশ্যই ভুগে থাকবেন।  শীতকালে আমরা ঠোঁট ভালো রাখার জন্য অনেক কসমেটিক ব্যবহার করে থাকি কিন্তু সেগুলিতে সেরকম ভাল কাজ হয় না। আজকে আমি আপনাদের এমন একটি প্রাকৃতিক উপাদান বলব যার দ্বারা আপনি আপনার ঠোঁট ভালো রাখতে পারবেন এবং গোলাপি করতে পারবেন।  ধনেপাতা :- শীতকালে ধনেপাতা পাওয়ার খুব একটা কঠিন না। প্রায় সব জায়গায় ধনেপাতা পাওয়া যায় ।আপনি কেবলমাত্র এটা ব্যবহার করে আপনার অনেক সুন্দর রাখতে পারবেন এবং গোলাপী করতে পারবেন।  কিভাবে ব্যবহার করবেন?:-  প্রথমে আপনি একগুচ্ছ ধনেপাতা ভালো করে ধুয়ে নেবেন ।তারপর একটি পরিষ্কার পাত্রে এই ধনেপাতা কে ভালো করে থেতো করে নেবেন এবং প্রত্যেক দিন রাতে ঘুমোনোর আগে এই উপাদানটি কে নিয়ে আপনার ঠোঁটে ভালো করে মালিশ করবেন।  এভাবে মালিশ করার পর 15 থেকে 20 মিনিট রেখে দেবেন এবং তারপর ধুয়ে ফেলবেন ।অবশ্যই এই ধনেপাতার রস লাগা...

মুখের ব্রণ ভাল করার কিছু ঘরোয়া উপায়

বয়স বাড়ার সাথে সাথে সবাই এর মুখেই একটু আধটু ব্রণ দেখা যায়।ব্রণের সমস্যায় আমাদের অনেককেই ভুগতে হয়। ব্রণ সাধারণত ত্বকের তৈলগ্রন্থিথির ব্যাকটেরিয়ার মাধ্যমে সংক্রমিত হলে ব্রণ হয়।আমাদের সৌন্দর্য ও আমাদের ত্বকের উজ্জ্বলতা অনেকটাই খারাপ করে দেয় এই ব্রণ।তাই আসুন আমরা জেনে নেই কিছু ঘরোয়া প্রক্রিয়া যার দ্বারা আমরা ব্রণের হাত থেকে অনেকটাই রেহাই পাব।

লেবুর রস:- 
ব্রণ ভালো করার জন্য লেবুর রস একটি অন্যতম উপাদান। আমরা সবাই জানি লেবুর রসে রয়েছে সাইট্রিক এসিড, আর এই সাইট্রিক এসিড ব্রণ ভালো করতে অনেক সাহায্য করে। আপনি রাতে ঘুমোনোর আগে অল্প পরিমাণে লেবুর রস নিয়ে ব্রণ  তে লাগিয়ে একটু ম্যাসাজ করুন এবং রেখে দিন সকালে উঠে ধুয়ে ফেলুন খুব তাড়াতাড়ি ব্রণ কমে যাবে।

মধু:-
লেবুর রসের মতো মধুও ব্রণ ভালো করার অন্যতম গুণ রয়েছে,তবে মধুটা অবশ্যই টাটকা ও খাঁটি হওয়া দরকার। কোন ভেজাল মধু ব্যবহার করবেন না। মধু লাগানোর আগে ভাল করে মুখ ধুয়ে ফেলুন এবং তারপর ব্রণের ওপর মধু প্রলাপের মতো লাগিয়ে নিন, এবং কিছু সময় রাখুন তারপর ধুয়ে ফেলুন। নিয়মিত ব্যবহারে উপকৃত হবেন।

    এগুলো লাগানোর সাথে সাথে আরও কিছু নিয়ম আপনাকে মেনে চলতে হবে। যে গুলি হল,আপনাকে সময়মতো খাওয়া দাওয়া অভ্যাস করতে হবে ও পরিমান মতো জল পান করতে হবে। এবং ঠিকমতো পেট পরিষ্কার রাখতে হবে।অধিকাংশ ক্ষেত্রে ঠিকমতো পেট পরিষ্কার না থাকার জন্য বা অতিরিক্ত তৈলাক্ত খাওয়ার কারণে মুখে ব্রন বের হয়,তাই আপনাকে অতিরিক্ত তৈলাক্ত কিছু খাওয়ার থেকে দূরে থাকতে হবে।আরও কিছু খাবার রয়েছে যেগুলি আপনি এভয়েড করতে পারলে খুব ভালো হয় সেগুলি হল

পাউরুটি:-
পাউরুটিতে gluten নামে এক ধরনের প্রোটিন থাকে। আর অতিরিক্ত gluten এর কারণে ব্রণ হতে পারে।
চিপস জাতীয় খাবার:-
যতটা পারবেন চিপস জাতীয় খাবার থেকে দূরে থাকার চেষ্টা করবেন। এটা আপনার মুখে ব্রণ বাড়ানোর জন্য খুব দায়ী।
দুধ:-
দুধ শরীরের জন্য দরকারি একটা খাওয়ার, কিন্তু দুধ আমাদের শরীরে ইনসুলিনের বিপরীতে কাজ করে তাই ব্রণ বেড়ে যাওয়ার একটা ঝুঁকি থাকে। তাই একটু দুধ খাওয়ার পরিমাণটা কমাতে পারলে ভালো হয়।
সোডা জাতীয় পানীয়:-
 একটু গরম লাগলে অনেকের এইসব সোডা জাতীয় পানিয় খাওয়ার অভ্যাস রয়েছে, কিন্তু এই সোডা জাতীয় পানীয় আমাদের শরীরের কোনো কাজে লাগে না, উপরন্তু আমাদের ত্বকের জন্য অনেক ক্ষতিকার তাই soda জাতীয় পানি একটু কম খান।
আশাকরি টিপসগুলী মেনে চললে আপনি ব্রণ থেকে অনেকটাই রেহাই পাবেন। ভাল থাকুন সুস্থ থাকুন ও অপরকে ভালো থাকতে সাহায্য করুন। ধন্যবাদ।

Comments

Popular posts from this blog

মেয়েদের গোপন অঙ্গ কত প্রকারের হয়? দেখুন এখান থেকে।

পুরুষদের যৌন ক্ষমতা বৃদ্ধি করার কিছু পদ্ধতি।

পৃথিবীর সব থেকে দামি মদ কোনটি? ও তার দাম কত ?জেনে নিন এখান থেকে।